
বার্তা ডেস্কঃ
ঢাকা ডায়নামাইটসকে ১৭ রানে হারিয়ে বিপিএলের ষষ্ঠ আসরের শিরোপা জিতেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স: ২০ ওভারে ১৯৯/৩
ঢাকা ডায়নামাইটস: ২০ ওভারে ১৮২/৯।
তামিমের ব্যাটে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা
দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করে কুমিল্লাকে বড় পুঁজি এনে দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। জবাবে দ্বিতীয় উইকেটে রনি তালুকদার ও উপুল থারাঙ্গার শতরানের জুটিতে সঠিক পথেই ছিল ঢাকা। একটা সময় তাদের স্কোর ছিল ৯ ওভারে ২ উইকেটে ১০২। কিন্তু এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় আর পেরে ওঠেনি তারা। শেষ ওভারে ২২ রানের প্রয়োজনে ঢাকা নিতে পারে ৪ রান।
এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হলো কুমিল্লা। এর আগে তৃতীয় আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারা। চতুর্থ আসরের চ্যাম্পিয়ন ঢাকা পরের দুই আসরের ফাইনালেই হার সঙ্গী করল।
শুভাগতর শূন্য
রানের খাতা খুলতে পারেননি শুভাগত হোম। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে ফ্লিক করেছিলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ নেন থিসারা পেরেরা। তার বিদায়ের সময় ঢাকা সংগ্রহ ১৬.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪২ রান।
ঝড় তোলার আগেই ফিরলেন পোলার্ড
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন কাইরন পোলার্ড। উইকেটে থিতুও হয়েছিলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৫ বলে ১৩ রান করে আউট হয়েছেন। ওয়াহাব রিয়াজের শর্ট বল ছক্কায় উড়াতে গিয়ে বল আকাশে তোলেন পোলার্ড। লং অন থেকে দৌড়ে গিয়ে ক্যাচ নেন তামিম ইকবাল।
তখন ঢাকার সংগ্রহ ১৫.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪১ রান। নুরুল হাসান সোহান ২ রানে অপরাজিত আছেন। নতুন ব্যাটসম্যান শুভাগত হোম।
টিকলেন না রাসেলও
আগের ম্যাচে ঝড় তোলা আন্দ্রে রাসেল ফাইনালে ভালো করতে পারলেন না। ৪ বলে ৩ রান করে আউট হয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ব্যাটসম্যান। থিসারা পেরেরাকে ছক্কা উড়াতে গিয়ে বল আকাশে তোলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। মিড অফে সহজ ক্যাচ নেন ওয়াহাব রিয়াজ।
টানা তিন ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ঢাকার সংগ্রহ তখন ১৩.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩২। কাইরন পোলার্ড ৬ রানে অপরাজিত আছেন। নতুন ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান।
রান আউট রনি
রান আউটে শেষ হয়েছে রনি তালুকদারের দারুণ ইনিংস। শহীদ আফ্রিদিকে লেগ সাইডে ঠেলে সিঙ্গেলের জন্য ছুটেছিলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। উইকেটকিপার এনামুল হক বিজয় বল ধরে সরাসরি নন স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন। রনি তখন অনেকটা দূরেই। ৩৮ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৮ রান করেন রনি।
পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট হারাল ঢাকা। ১২.১ ওভার শেষে ঢাকার সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১২১ রান। দুই নতুন ব্যাটসম্যান কাইরন পোলার্ড ও আন্দ্রে রাসেল দুজনই শূন্য রানে অপরাজিত আছেন।
টিকলেন না সাকিব
ভালো করতে পারলেন না সাকিব আল হাসান। ৫ বলে ৩ রান করে আউট হয়েছেন ঢাকার অধিনায়ক। ওয়াহাব রিয়াজকে ছক্কায় উড়াতে গিয়ে বল আকাশে তোলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। দৌড়ে গিয়ে লং অনে ক্যাচ নেন তামিম ইকবাল।
শতরানের জুটির পর থারাঙ্গার বিদায়
এক বল আগেই থিসারা পেরেরাকে চার হাঁকিয়ে জুটির সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিলেন রনি তালুকদার। এক বল পরই ভাঙল এ জুটি। থিসারাকে ছক্কায় উড়াতে গিয়ে লং অনে ক্যাচ দেন থারাঙ্গা। ২৭ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় থারাঙ্গা করেন ৪৮ রান। দ্বিতীয় উইকেট জুটি ৫২ বলে ১০২ রানের।
৯ ওভার শেষে ঢাকার সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০২ রান। রনি ৫১ রানে অপরাজিত আছেন। নতুন ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান। ৬৬ বলে আরো ৯৮ রান করতে হবে ঢাকাকে, হাতে আছে ৮ উইকেট।
রনির দারুণ ফিফটি
শুরুতে উইকেট হারানোর পর তিনে নেমে দারুণ এক ফিফটি করেছেন রনি তালুকদার। ২৬ বলে ফিফটি করতে ৫টি চার ও ৩টি ছক্কা হাঁকান ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। এবারের বিপিএলে এটি তার দ্বিতীয় ফিফটি।
শুরুতেই রান আউট নারিন
বড় লক্ষ্য তাড়ায় ঢাকার শুরুটা ভালো হয়নি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই রান আউট হয়েছেন সুনীল নারিন। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে মিড উইকেট অঞ্চলে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে চেয়েছিলেন উপুল থারাঙ্গা। বোলার সাইফউদ্দিন বলে ধরে স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন সরাসরি থ্রোয়ে। নারিন তখন অনেকটা দূরেই। শূন্য রানেই প্রথম উইকেট হারায় ঢাকা।
তামিমের সেঞ্চুরিতে কুমিল্লার বড় পুঁজি
তামিম ইকবালের দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে বড় পুঁজি পেয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৯ রান করেছে তারা।
মাত্র ৬১ বলে ১০ চার ও ১১ ছক্কায় ১৪১ রানে অপরাজিত ছিলেন তামিম। ২০ বলে ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন ইমরুল কায়েস। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে অবিচ্ছিন্ন ১০০ রানের জুটি গড়েন এই দুজন।
তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
এক বল আগে আন্দ্রে রাসেলকে লং অফ দিয়ে উড়িয়ে ৯৩ থেকে পৌঁছে গিয়েছিলেন ৯৯-এ। এক বল পর ডানহাতি পেসারের শর্ট বল পুল করে চার হাঁকিয়ে তামিম ইকবাল পূর্ণ করলেন সেঞ্চুরি। প্রথমবার বিপিএলের ফাইনাল খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি করলেন তামিম। বিপিএলের এটিই তার প্রথম সেঞ্চুরি। ৫০ বলে সেঞ্চুরি করতে ৮টি চার ও ৭টি ছক্কা হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।
রান আউট শামসুর
সাকিব আল হাসানের দারুণ থ্রোয়ে রান আউট হয়েছেন শামসুর রহমান। সুনীল নারিনকে মিড উইকেট অঞ্চলে খেলেছিলেন শামসুর। তামিম ইকবালের ডাকে সিঙ্গেলের জন্য ছুটেছিলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। মিড উইকেট থেকে কিছুটা দৌড়ে গিয়ে বল ধরে সরাসরি স্টাম্প ভেঙে দেন সাকিব। শামসুর তখন অনেকটা দূরেই। মুখোমুখি প্রথম বলেই রান আউট শামসুর।
১৩ ওভার শেষে কুমিল্লার সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০২ রান। তামিম ৬২ ও ইমরুল কায়েস ১ রানে অপরাজিত আছেন।
বড় জুটি ভাঙলেন সাকিব
এনামুল হক বিজয়কে ফিরিয়ে ৬১ বলে ৮৯ রানের দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভেঙেছেন সাকিব আল হাসান। বাঁহাতি স্পিনারের বলে এলবিডব্লিউ হয়েছেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। অবশ্য আল্ট্রাএজে দেখা যায়, বল প্যাডে লাগার আগে ব্যাটে লেগেছিল। বিজয় রিভিউ নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল তাদের নির্ধারিত একটি রিভিউ।
৩০ বলে ২ চারে ২৪ রান করেন বিজয়। ১২ ওভার শেষে কুমিল্লার সংগ্রহ ২ উইকেটে ৯৮ রান। তামিম ইকবাল অপরাজিত আছেন ৬০ রানে।
তামিমের দারুণ ফিফটি
৩৯ থেকে শুভাগত হোমকে পরপর ছক্কা ও চার হাঁকিয়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন ৪৯-এ। পরের বলে সিঙ্গেল নিয়ে দারুণ এক ফিফটি করলেন তামিম ইকবাল। ৩১ বলে পঞ্চাশ ছুঁতে ৫ চার ও ২ ছক্কা হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।
১১ ওভার শেষে কুমিল্লার সংগ্রহ ১ উইকেটে ৮৭ রান। তামিম ৫০ ও এনামুল হক বিজয় ২৩ রানে অপরাজিত আছেন।
পাওয়ার প্লেতে কুমিল্লার ৪০
পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে এভিন লুইসের উইকেট হারিয়ে ৪০ রান তুলেছে কুমিল্লা। ষষ্ঠ ওভারে সাকিব আল হাসানের শেষ দুই বলে দুটি চার মারেন তামিম ইকবাল। এর আগে আরেক স্পিনার সুনীল নারিনকে ছক্কা হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। তামিম ২০ ও এনামুল হক বিজয় ৯ রানে অপরাজিত আছেন।
প্রথম আঘাত রুবেলের
দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে রুবেল হোসেনকে কাভার দিয়ে চার হাঁকিয়েছিলেন এভিন লুইস। পরের বলেই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে প্রতিশোধ নেন রুবেল। ডানহাতি পেসারের হাফভলি বলের লাইন মিস করে এলবিডব্লিউ হন ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান। অবশ্য রিভিউ নিয়েছিলেন তিনি। আল্ট্রাএজে বল আগে ব্যাটে লাগারও একটা সংকেত পাওয়া যায়। তবে বল ও ব্যাটের মাঝে অনেকটা ফাঁকাও দেখা যায়। শেষ পর্যন্ত মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই টিকে যায়।
৭ বলে একটি চারে ৬ রান করে ফেরেন লুইস। তাতে ভাঙে ৯ রানের উদ্বোধনী জুটি। ক্রিজে তামিম ইকবালের সঙ্গী এনামুল হক বিজয়।
অপরিবর্তিত দুই দলই
দুই দলই তাদের সবশেষ ম্যাচের একাদশ ফাইনালে অপরিবর্তিত রেখেছে। প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুর রাইডার্সকে হারানো ম্যাচের একাদশ নিয়ে নেমেছে কুমিল্লা। আর ঢাকা দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রংপুরের বিপক্ষে ম্যাচের একাদশ নিয়ে নেমেছে।
ঢাকা ডায়নামাইটস একাদশ
সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নুরুল হাসান সোহান, রুবেল হোসেন, শুভাগত হোম, রনি তালুকদার, কাজী অনিক, মাহমুদুল হাসান, আন্দ্রে রাসেল, কাইরন পোলার্ড, সুনীল নারিন, উপুল থারাঙ্গা।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশ
ইমরুল কায়েস (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, এনামুল হক বিজয়, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, শামসুর রহমান, সঞ্জিত সাহা, মেহেদী হাসান, ওয়াহাব রিয়াজ, এভিন লুইস, শহীদ আফ্রিদি, থিসারা পেরেরা।
টস
টস জিতে আগে ফিল্ডিং নিয়েছেন ঢাকা ডায়নামাইটস অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা সাতটায়।
লড়াইটা অলরাউন্ডারদেরও
ঢাকা ও কুমিল্লার ফাইনালের মোড়কে আজ আরেকটা লড়াই হবে, সেটা অলরাউন্ডারদের লড়াই। একদিকে ঢাকার আন্দ্রে রাসেল, কাইরন পোলার্ড, সুনীল নারিন ও অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। অন্যদিকে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের শহীদ আফ্রিদি, থিসারা পেরেরা ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
ফাইনালে দুই দলের অলরাউন্ডাররা বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন কুমিল্লার কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, ‘আমি মনে করি এখানে অলরাউন্ডারদের একটা বড় ভূমিকা থাকবে। কারণ দল সাজাতে বা ভারসাম্য আনতে অলরাউন্ডারদের ভূমিকা সব সময়ই বেশি।’
দুই দেশি কোচের শিরোপা লড়াই
বিপিএলের লড়াইয়ে পাঁচ বিদেশি কোচের সঙ্গে ছিলেন দুই স্থানীয় কোচ। শেষ মঞ্চে টিকে আছেন এখন মাত্র দুজন। দুজনই স্থানীয়- একজন খালেদ মাহমুদ সুজন, আরেকজন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। দুই কোচ মুখোমুখি হচ্ছেন বিপিএলের শিরোপা লড়াইয়ে।
দুজনই বিপিএলে শিরোপার স্বাদ একবার করে পেয়েছেন। ২০১৫ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং পরের বছর ঢাকা ডায়নামাইটসের হয়ে খালেদ মাহমুদ সুজন। এবার কার হাতে শিরোপা ওঠে, সেটাই দেখার।
ঢাকা না কুমিল্লা?
দীর্ঘ পথ পেরিয়ে শেষের খুব কাছে এখন বিপিএল। ঢাকা ডায়নামাইটস ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ফাইনাল দিয়ে আজ পর্দা নামবে বিপিএলের ষষ্ঠ আসরের। কে জিতবে শিরোপা- ঢাকা না কুমিল্লা?
প্রাথমিক পর্বে ১২ ম্যাচের ৮টি জিতে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে থেকে প্লে-অফে জায়গা করে নেয় কুমিল্লা। এরপর প্রথম কোয়ালিফায়ারে গতবারের চ্যাম্পিয়ন রংপুর রাইডার্সকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ইমরুল কায়েসের দল।
অন্যদিকে ঢাকার প্লে-অফে উঠতে প্রাথমিক পর্বের শেষ ম্যাচটি জিততেই হতো। সেই ম্যাচে পয়েন্ট টেবিলের তলানির দল খুলনা টাইটান্সকে হারিয়ে শেষ চারে জায়গা করে নেয় সাকিব আল হাসানের দল। এরপর এলিমিনেটরে চিটাগং ভাইকিংস ও দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রংপুরকে হারিয়ে তারা নিশ্চিত করে টানা তৃতীয় ফাইনাল।
প্রাথমিক পর্বে দুবারের দেখায় ঢাকাকে দুবারই হারিয়েছিল কুমিল্লা। একবার ৭ রানে, আরেকবার ১ রানে। ঢাকার সামনে তাই আজ প্রতিশোধের সুযোগও।
দুই দলই এর আগে একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। কুমিল্লা তৃতীয় আসরে ও ঢাকা চতুর্থ আসরে শিরোপা উৎসব করেছিল। ঢাকা ফাইনালে উঠেছিল গতবারও। তবে রংপুরের কাছে হেরে যায় তারা। এবার দুই দলের সামনেই শিরোপা পুনরুদ্ধারের সুযোগ।
খবরঃ রাইজিং বিডি ।