24 C
Dhaka
Monday, November 24, 2025

সখীপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে চার প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা

নিজস্ব সংবাদদাতা: সখীপুরে ভোক্তা অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে...

সখীপুরে ৮ মাসে ২৪০ জনকে সর্প দংশন, হাসপাতালে নেই অ্যান্টিভেনম

সাইফুল ইসলাম সানি: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ মাসে...

সখীপুরে প্রবাসীর বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপা‌টের ঘটনায় থানায় অ‌ভি‌যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ইতালী প্রবাসীর বাড়িঘর...

সখীপুরে ইউএনও’র বিরুদ্ধে সাবেক এমপি’র মামলা

জাতীয়সখীপুরে ইউএনও'র বিরুদ্ধে সাবেক এমপি'র মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক: সখীপুরে উপজেলা নিবার্হী অফিসার ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের প্রশাসক মো. আমিনুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন টাঙ্গাইল-৮ আসনের সাবেক এমপি অনুপম শাহজাহান জয়। গত ২৫ এপ্রিল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের দেয়ালঘেঁষা দু’টি দোকানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব নিরসনে সাবেক এমপি জয়, তাঁর চাচা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু ও আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে টাঙ্গাইল তৃতীয় যুগ্ম জেলা জজ আদালতে ইউএনও কে বিবাদী করে এ মামলা করেন। আদালত আগামি ১০ জুনের মধ্যে ইউএনওকে মামলার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, সখীপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের দেয়ালঘেঁষা একতলা ভবনের দু’টি দোকান প্রায় ১০ বছর ধরে প্রয়াত এমপি শওকত মোমেন শাহজাহান ও তাঁর পরিবারের লোকজন নিজেদের সম্পত্তি বলে ভোগ করে আসছেন। গত ২১ এপ্রিল ইউএনও আমিনুর রহমান ওই দু’টি দোকান মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের নিজস্ব সম্পত্তি দাবি করে গত এক বছরের বকেয়া ভাড়া পরিশোধের চিঠি দেন। পরে ওই জমি ও দোকানের মালিকানা নিয়ে এ দ্বন্দ্ব নিরসনে শওকত মোমেন শাহজাহানের ছেলে সাবেক এমপি জয় ও তাঁর দুই চাচা বাদী হয়ে আদালতে মামলা করেছেন।
সাবেক এমপি অনুপম শাহজাহান জয় বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা ভবনের দেয়ালঘেঁষা জমি ও দু’টি দোকান আমাদের নিজস্ব সম্পত্তি। দীর্ঘদিন ধরে আমরা দোকান দু’টির ভাড়া উত্তোলন করছি। ইউএনও সাহেব হঠাৎ দোকান দু’টি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের দাবি করে বকেয়া ভাড়া উত্তোলনের চিঠি দিয়েছেন। তাই বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্যে আইনের আশ্রয় নিয়েছি।
পৌরমেয়র ও সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবু হানিফ আজাদ বলেন, সাবেক এমপি জয়ের দাদা আলহাজ্ব মোখতার আলী চেয়ারম্যান তিন শতাংশ জমির মধ্যে দুই শতাংশ জমি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের নামে দান করে গেছেন। বাকী এক শতাংশ জমির উপর নির্মিত দুটি দোকান তাঁর পরিবারের লোকজন ভোগ করছেন।
সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমও গণি বলেন, আমি দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ওই দোকানের ভাড়া উত্তোলন করিনি। যেহুতু বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তাই আদালতই এর সঠিক সমাধান দিতে পারবেন।
উপজেলা নিবার্হী অফিসার ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের প্রশাসক মো. আমিনুর রহমান জানান, ওই জমি এবং দোকান মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের নিজস্ব সম্পত্তি। তাই মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের পক্ষ থেকে দোকান দু’টির বকেয়া ভাড়া উত্তোলনের চিঠি দেওয়া হয়েছে।

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles