30.4 C
Dhaka
Sunday, August 24, 2025

সখীপুরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বন বিভাগের জমি বিক্রির অভিযোগ

জাহিদ হাসান: টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কালিয়া ইউনিয়ন...

জুলাই ঘোষণা হতে হবে ঐক্যমতের ভিত্তিতে – আহমেদ আযম খান

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আহমেদ...

সখীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জুয়েল রানা (২৫)...

সখীপুরে চাঁদাবাজি মামলায় শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদারসহ ৫ জন জেলহাজতে

জাতীয়সখীপুরে চাঁদাবাজি মামলায় শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদারসহ ৫ জন জেলহাজতে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সখীপুরে চাঁদাবাজি মামলায় উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদারসহ ৫জনকে জেলহাজতে পাঠিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত সখীপুরে সাত আসামীর ৬ জন আত্মসমর্পণ করেন। দুইপক্ষের আইনজীবীর শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নওরিন আক্তার তাদের জামিন নামঞ্জুর করে পাঁচজনকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ২০১৯ সালে সখীপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সামাদ সিকদারের করা চাঁদাবাজি মামলায় তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী আনোয়ার হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সামাদ সিকদার ২০১৯ সালে সখীপুর পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডে তার ক্রয়কৃত জমিতে পাঁচতারা মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় নির্মাণকাজ শুরু করেন। এ সময় উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদার ও তার লোকজন দ্বিতীয় তলার পাঁচটি কক্ষ জোরপূর্বক দখল করে চাঁদা দাবি করেন। এ ঘটনায় বাচ্চু সিকদারসহ সাতজনকে আসামি করে টাঙ্গাইল আদালতে মামলা করেন ভবন মালিক সামাদ সিকদার। ২৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ওই মামলার ছয় আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদার (৫৫), শামসুল হক (৫৪), আবুল কাশেম (৪৫) এবং জেলহক সিকদারসহ (৪৪) পাঁচজনকে জেলে পাঠানো হয়।

২০১৯ সালে ৭ ডিসেম্বর দুইপক্ষের পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলনের ফাইল ফটো। ছবি: সখীপুর বার্তা

উল্লেখ্য, ওই ভবনের মালিকানা নিয়ে বিরোধ শুরু হওয়ার পর ২০১৯ সালের ৭ ডিসেম্বর দুইপক্ষ সখীপুর প্রেসক্লাবে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেন। ওই সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিক লীগের সভাপতি বাচ্চু সিকদারের পক্ষে শামছুল হক লিখিত বক্তব্যে বলেন, ওই ভবনের মালিক সামাদ সিকদার ও তার অংশীদারগণ তাদের ক্রয়কৃত জমি দখলের পরও পাশ্ববর্তী দাগে আমাদের জমি জবর দখল করে ভবন নির্মাণ করেছেন। পরে আমাদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে যৌথভাবে ওই ভবনের দ্বিতীয় তলার নির্মাণ কাজ শেষ করে এখন আমাদেরকেই তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। সেখানে বাঁধা দিতে গেলেই বিভিন্ন দপ্তরে উল্টো আমাদেরই চাঁদাবাজ দখলবাজ বলে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার চালাচ্ছেন।

-এসবি/বার্তা ডেস্ক

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles