20 C
Dhaka
Sunday, November 23, 2025

সখীপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে চার প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা

নিজস্ব সংবাদদাতা: সখীপুরে ভোক্তা অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে...

সখীপুরে ৮ মাসে ২৪০ জনকে সর্প দংশন, হাসপাতালে নেই অ্যান্টিভেনম

সাইফুল ইসলাম সানি: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ মাসে...

সখীপুরে প্রবাসীর বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপা‌টের ঘটনায় থানায় অ‌ভি‌যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ইতালী প্রবাসীর বাড়িঘর...

সখীপুরে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পরিচিতি ও আলোচনাসভা

সখীপুরসখীপুরে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পরিচিতি ও আলোচনাসভা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীরা ‘দুষ্কৃতিকারী’ তালিকা থেকে মুক্তি চান। তাঁরা প্রতিরোধযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি করেন। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের কক্ষে এক আলোচনা সভায় এ দাবি করা হয়। আলোচনা ও পরিচিতি সভায় উপজেলার ৩০জন প্রতিরোধ যোদ্ধা উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু ওই সভার সভাপতিত্ব করেন। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সখীপুর পাইলট উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা সাইদুর রহমান প্রমুখ।

সখীপুর পাইলট উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রতিরোধ যোদ্ধা আবদুল হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আমরা সখীপুর উপজেলার অর্ধ শতাধিক যুবক প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশ নিই। এক পর্যায়ে আমরা বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা পার হয়ে ভারতে চলে যাই। ১৯৭৫ পরবর্তী সরকার আমাদের নামে হুলিয়া জারি করেন। ওই সময় আমাদের নাম ‘দুষ্কৃতিকারী’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় তালিকাভূক্ত হয়। কয়েক বছর পর ভারত থেকে দেশে চলে আসার পর অনেকদিন পালিয়ে থেকেছি। মাঝে মধ্যেই আমাদের বাড়িতে পুলিশ এসেছে। এখনও রাষ্ট্রের তালিকায় আমরা দুষ্কৃতিকারী। এ তালিকা থেকে আমরা রেহাই চাই। আমরা প্রতিরোধ যোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চাই।
সখীপুরের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পরিচিতি ও আলোচনাসভার আয়োজনকারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু বলেন, এ উপজেলায় অর্ধ শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা রয়েছে। পরিচিতি সভায় ৩০জন স্বশরীরে উপস্থিত হয়েছিলেন। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর পরবর্তী সভা ডাকা হয়েছে। ওইদিন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আদায়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে।

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles