20 C
Dhaka
Sunday, November 23, 2025

সখীপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে চার প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা

নিজস্ব সংবাদদাতা: সখীপুরে ভোক্তা অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে...

সখীপুরে ৮ মাসে ২৪০ জনকে সর্প দংশন, হাসপাতালে নেই অ্যান্টিভেনম

সাইফুল ইসলাম সানি: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ মাসে...

সখীপুরে প্রবাসীর বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপা‌টের ঘটনায় থানায় অ‌ভি‌যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ইতালী প্রবাসীর বাড়িঘর...

সখীপুরে লকডাউন অমান্য করায় ১৩ মামলা

সখীপুরসখীপুরে লকডাউন অমান্য করায় ১৩ মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চলমান লকডাউনে গত ১ সপ্তাহ ধরে সখীপুর উপজেলা প্রশাসন কঠোর ভাবে করোনা মোকাবেলায় কাজ করছে। পরিচালনা করছে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত। এর অংশ হিসেবে বুধবার স্বাস্থ্যবিধি ও লকডাউনে সরকার আরোপিত বিধি-নিষেধ অমান্য করায় বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে ১৩ মামলায় ৩ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। উপজেলা বংকি এবং রকিবনগর আবাসন এলাকায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা এ আদালত পরিচালনা করেন।
এদিকে সখীপুরের করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিক যাচ্ছে। গত ৭ দিনে এই উপজেলার প্রায় শতাধিক জনের দেহে শনাক্ত হয়েছে করোনা।
উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত ১ জুলাই থেকে সারাদেশে চলমান লকডাউন শুরু হয়। প্রথম দিন থেকে লকডাউনের বিধি-নিষেধ বাস্তবায়ন ও স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চিত্রা শিকারী ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) হা-মীম তাবাসসুম প্রভাসহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালাউদ্দিন আহম্মেদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের পৃথক পৃথক টিম কাজ করছে। তাদের সাথে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যরাও সহযোগিতা করছেন। তবে বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ও ঔষধের দোকান বিকেল ৫ টা পর্যন্ত এবং খাবারের দোকান রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার কথা থাকলেও অন্যান্য দোকানও খোলা রাখা হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম এসব বাজারে উপস্থিত হলে দোকানের সাটার লাগানোর ধুম পরে। যতক্ষণ তারা উপস্থিত থাকেন ততক্ষণ স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা দেখাযায়।
এ দিকে করোনা আক্রান্ত হয়ে কাকড়াজান ইউনিয়নের সাবেক ৪ বারের চেয়ারম্যান শামছুল হক পান্নাসহ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। হঠাৎকরে সংক্রমণ বাড়ার কারণ হিসেবে মানুষের অসচেতনতাকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি চিত্রা শিকারী বলেন, আমরা নিজেরা ঝুঁকি নিয়ে মানুষের জীবন রক্ষায় কাজ করছি। অথচ তাদের মধ্যে জীবনের কোনো মায়া আছে বলে মনে হচ্ছে না। আমরা সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে বারবার অনুরোধ করে আসছি। সবাই সচেতন হয়ে সংক্রমনের হার কমিয়ে আনতে পারলে সবার জন্য ভালো হত।

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles