28.6 C
Dhaka
Wednesday, July 30, 2025

বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হুমায়রার কবরে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

জাহিদ হাসান: রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল এন্ড...

সখীপুরে ডিঅমস্ এসোসিয়েশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরের ঐতিহ্যবাহী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন...

৮ মাস অনুপস্থিত থেকেও নিয়মিত বেতন তুলছেন শিক্ষক দম্পতি

জাহিদ হাসান: টাঙ্গাইলের সখীপুরে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক...

ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে টাঙ্গাইলেও ব্যাপক প্রস্তুতি

সখীপুরঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে টাঙ্গাইলেও ব্যাপক প্রস্তুতি

বার্তা ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে। শুক্রবার (৩ মে) সকাল থেকে বিভিন্ন উপজেলায় বাতাসের সাথে ভারি থেকে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, টাঙ্গাইলে ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাত হানার সম্ভাবনা কম। ঘূর্ণিঝড় মোকবিলা ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। সকাল থেকে জনসাধারণকে সর্তক করতে মাইকিং করা হচ্ছে।

দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিটি উপজেলায় পূর্বপ্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেসব সভায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। শনিবারও (৪ মে) সরকারি সব কর্মকর্তাকে নিজ নিজ এলাকায় থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ফণীর আঘাতে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে আগাম প্রস্তুতি হিসেবে এলাকায় মাইকিং, কন্ট্রোল রুম খোলা, অ্যাম্বুলেন্স, শুকনো খাবারসহ ভলেন্টিয়ার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এই উপজেলার চারটি ইউনিয়নের উপর দিয়ে যমুনা নদী বয়ে গেছে। লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া জেনারেটরের ব্যবস্থা, লেজার লাইটসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মোশারফ হোসেন খান বার্তা২৪.কমকে বলেন, টাঙ্গাইলে ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাত হানার সম্ভাবনা কম। তবুও ফণীর আঘাতে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে আগাম প্রস্তুতি হিসেবে এলাকায় মাইকিং, কন্ট্রোল রুম খোলা, অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, শুকনো খাবারসহ ভলেন্টিয়ার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া প্রতিটি উপজেলায় মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি উপজেলায় পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী রয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পুরো জেলায় ফায়ার সার্ভিসের ১০টিম প্রস্তত রয়েছে। যদি ফণীর আঘাতে টাঙ্গাইলে ক্ষয়ক্ষতি হয়, তাহলে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে কাজ শুরু করবে।

Post by Sunny

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles