28 C
Dhaka
Monday, November 17, 2025

সখীপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে চার প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা

নিজস্ব সংবাদদাতা: সখীপুরে ভোক্তা অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে...

সখীপুরে ৮ মাসে ২৪০ জনকে সর্প দংশন, হাসপাতালে নেই অ্যান্টিভেনম

সাইফুল ইসলাম সানি: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ মাসে...

সখীপুরে প্রবাসীর বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপা‌টের ঘটনায় থানায় অ‌ভি‌যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইলের সখীপুরে ইতালী প্রবাসীর বাড়িঘর...

সখীপুরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মীর ওপর হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ

সখীপুরসখীপুরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মীর ওপর হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সখীপুরের কাকড়াজান ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী দুলাল হোসেনের কর্মী-সমর্থকদের ওপর আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী তারিকুল ইসলাম বিদ্যুতের কর্মী-সমর্থকদের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়েছে। রবিবার দুপুরে ওই ইউনিয়নের হামিদপুর চৌরাস্তা বাজারে এ কর্মসূচী পালন করা হয়। শনিবার রাতে ওই ইউনিয়নের বাঘের বাড়ি ও হামিদপুর বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী সাপিয়াচালা গ্রামের আরিফ হাসান (২২) গুরুতর আহত হন। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এরই প্রতিবাদে রবিবার এলাকাবাসীর ব্যানারে প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়।

 

স্বত:স্ফূর্তভাবে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে প্রায় সহস্রাধিক লোক ওই ইউনিয়নের হামিদপুর চৌরাস্তা বাজারে জড়ো হয়। প্রতিবাদ সমাবেশে আলহাজ আমির হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাপা নেতা কাজী আশরাফ সিদ্দিকী, ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন দিলু, ফরমান আলী, সুজন হোসেন প্রমুখ। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, শনিবার রাতে হামিদপুর বাজারে দুলাল হোসেনের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধনের সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী তারিকুল ইসলাম বিদ্যুতের উপস্থিতে তার সমর্থকরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। ওই সমাবেশে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী দুলাল হোসেন বলেন, আ.লীগের প্রার্থী বহিরাগত সন্ত্রাসী নিয়ে আমার কর্মী সমর্থকদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। শহর থেকে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করে এলাকার মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে চলেছে। তিনি বিগত ৫ বছর এই ইউপির চেয়ারম্যান থাকাকালে এলাকায় ব্যাপকভাবে গরু চুরি বেড়ে যাওয়ায় লোকজন এখন গরু চোররোধে গোয়াল ঘরে থাকে। অসংখ্য মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। কয়েকটি বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়েছে। ইউনিয়নবাসী কেউ এখন নিরাপদ নয়। এই হলো তার উন্নয়ন। এবার তিনি সন্ত্রাসী কায়দায় চেয়ারম্যান হওয়ার পায়তারা করছে। সাধারণ মানুষরা আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এর জবাব দেবেন বলেও তিনি আশা করেন।

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles